
রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে হলে দরকার সবার আগে গঠন মূলক সমাজ সেবা। পাশাপাশি রাজনীতিকে ডাল হিসেবে ব্যাবহার না করে মানবতার সেবায় নিয়োজিত থাকা আর সেই সূত্র ধরেই রায়গঞ্জ উপজেলার মধ্যে হাসিল গ্রামের একজন উদীয়মান সমাজ সেবকের কথাই বলছিলাম। ৫ জুন উপজেলা নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন গোলাম হোসেন শোভন সরকার।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া মার্কা নিয়ে প্রতিদন্ধিতা করছেন গোলাম হোসেন শোভন সরকার।
মানুষের ভালবাসায় শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছেন ঘোড়া মার্কার প্রার্থী সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম হোসেন শোভন সরকার। ইতিমধ্যেই ছোট বড় আবাল বৃদ্ধ সকলের জনপ্রিয় জননন্দিত নেতায় পরিনত হয়েছেন তিনি। স্মার্ট তরুন নেতা হিসাবে তিনি যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তা রায়গঞ্জের জন্য মাইলফলক। সুশীল সমাজের জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ জনগন বলছে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন গোলাম হোসেন শোভন সরকার।
রায়গঞ্জ উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভার হাট বাজার ও বিভিন্ন ওয়ার্ডে একাধিক সাধারণ লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, গোলাম হোসেন শোভন সরকারকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় জনগণ ।
শোভন সরকার উপজেলা ইট ভাটা মালিক সমিতির সভাপতি, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সৎ নিষ্ঠাবান,সর্বোচ্চ দানবীর ও মেহনতী মানুষের আস্থাভাজন।
অনেক বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে দানবীর ব্যাক্তি হিসেবে ইতিমধ্যে উপজেলার সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন। সাধারণ মানুষের আপদে বিপদে সব সময় পাশে থাকেন তিনি। সাধারণ জনগণের সাথে উঠা বসা তাঁর যেন একটা স্বভাবজাত নেশা ।
তিনি বিগত নির্বাচনে বিজয়ী না হতে পারলেও কখনো দূর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন নাই। তাই উপজেলার ভোটাররা শোভন সরকারকে ভোট প্রদান করে বিজয়ের মালা পরাতে চান। কেউ কখনো অনিয়ম করলে তিনি প্রতিবাদ করেন, সব সময় তৃনমুল পর্যায়ে অস্বচ্ছল নিন্মবিত্ত মেহনতী মানুষদের পক্ষে কথা বলেন ।
রায়গঞ্জ উপজেলার শাখার সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শোভন সরকার ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। এক সময়ের তুখোড় ছাত্রনেতাও ছিলেন।
তিনি রাজনৈতিক জীবনে যেমন সফল ঠিক তেমনি মানুষের কল্যাণে কাজ করার মাধ্যমে উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ভালবাসায় তিনি আজ সফল একজন মানুষ এবং স্মার্ট একজন উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ।
তাই এবার সাধারণ ভোটারগন শোভন সরকার এর পক্ষে। সাধারণ ভোটারদের মাঝে পথে-ঘাটে প্রান্তরে হাটবাজারে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
গোলাম হোসেন শোভন সরকার গরীব অসহায় মানুষের দুঃখ বোঝেন। বিপদে আপদে সব সময় পাশে থাকেন। সাধারণ মানুষ বলেন গোলাম হোসেন শোভন সরকার কে উপজেলার চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।
গরিব দুখী মেহনতী মানুষের নেতা যিনি রায়গঞ্জ ছাএলীগ কে সুসংগঠিত করে ছাএসমাজের আইকন হয়েছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হয়ে রায়গঞ্জের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
দলীয় তৃনমুল পর্যায়ের নেতা-কর্মী অধিকাংশ ভোটাররা তাকেই চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়। তাদের দাবী আওয়ামীলীগ সরকারের হাতকে শক্তিশালী রাখা সহ সর্বদা তৃনমুল পর্যায়ের নেতাদের খোজ খবর নিতে শোভন সরকারের বিকল্প নাই। তাই নান্দনিক স্মার্ট উপজেলা গড়তে শোভন সরকার ভরসা এখানকার মানুষের।
উপজেলার মোট ৯টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার স্থানীয় ভোটার রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সুশীল সমাজের জনপ্রতিনিধিরা ধারনা করছেন আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে গোলাম হোসেন শোভন সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ি হবেন। এবং রায়গঞ্জ উপজেলা কে স্মার্ট নান্দনিক ও দুর্নীতি মুক্ত করতে শোভনের মত তরুন স্মার্ট নেতার প্রয়োজন তবেই রায়গঞ্জ উপজেলা হবে সুখি সুন্দর সমৃর্ধির রায়গঞ্জ।